Home

যে কোন নোটিশ দেখতে ক্লিক করুনঃ

প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস


ইতিহাস

চট্টগ্রাম এয়ারপোর্ট উচ্চ বিদ্যালয় ১৯৬৫ সালে প্রতিষ্ঠিত একটি ঐতিহ্যবাহী বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টি এর প্রতিষ্ঠাকাল থেকে এলাকার শিক্ষা বিস্তারে এক অনন্য ভূমিকা পালন করে আসছে। নানা ঘাত—প্রতিঘাতের মধ্যদিয়ে গেলেও প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে অদ্যাবধি সসম্মানে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে। ১৯৯১ সালের ২৯শে এপ্রিলের প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে বিদ্যালয়টির দুটি ভবন ভেসে যায়। বিদ্যালয়ের টুল, বেঞ্চ, আসবাবপত্র, বিদ্যালয়ের দরকারি কাগজ—পত্রাদি প্রায় সবই ভেসে যায়। জলোচ্ছ্বাসোত্তর পরিস্থিতি যখন অত্যন্ত খারাপ, তখন বিপদে প্রকৃত বন্ধু হিসেবে পাশে দাঁড়ায় ওয়ার্ল্ডভিশন বাংলাদেশ, পতেঙ্গা এডিপি। এদের আর্থিক সহযোগিতায় এবং বিদ্যালয়ের তৎকালীন প্রধানশিক্ষক বাবু সুভাষ চন্দ্র সাহার ঐকান্তিক প্রচেষ্টা ও শিক্ষক—শিক্ষিকামণ্ডলির আর্থিক সহযোগিতায় ১৯৯৩ সালে একটি ইউ আকৃতির টিনের ঘর নির্মিত হয়। এ টিন শেডের স্কুল ঘরকে ভরসা করে আমাদের নতুন শিক্ষাদান কার্যক্রম চালু হয় নতুন উদ্যমে।

বিদ্যালয়টি শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সীমানা প্রাচীরের ভিতরে অবস্থিত হওয়ায় বিমানবন্দরের কাজ সম্প্রসারণের সুবিধার্থে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ আমাদেরকে দুই একর জমি বরাদ্দ দিয়ে পূর্বের স্থান থেকে ৫০০ মিটার পূর্বে স্থানান্তর করে। এ বিদ্যালয়ের পাশে রয়েছে বিমানবন্দর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয়ে রয়েছেন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও অভিজ্ঞ শিক্ষক—শিক্ষিকামণ্ডলি। যাদের কর্মোদ্যম ও একাগ্রতায় বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম এগিয়ে চলেছে।

২০০০ সালে ফ্যাসিটিজ ডিপার্টমেন্ট একটি তিন তলা বিশিষ্ট ভবন নির্মাণ করে দেয়। অনেক চড়াই—উতরাই পেরিয়ে আজ বিদ্যালটি আপন মহিমায় সমুজ্জ্বল। বিদ্যালয়ে রয়েছে একটি সুবিশাল খেলার মাঠ। বিদ্যালয়ের ফলাফল ভাল। ২০১৮ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসাঁবে দুইটি ছয় তলা বিশিষ্ট ভবন পাই, যেগুলোর কাজ এখন চলমান এবং প্রায় শেষের পথে। আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুস্বাস্থ্য ও নীরোগ দীর্ঘজীবন কামনা করি।

ইতিহাস

চট্টগ্রাম এয়ারপোর্ট উচ্চ বিদ্যালয় ১৯৬৫ সালে প্রতিষ্ঠিত একটি ঐতিহ্যবাহী বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টি এর প্রতিষ্ঠাকাল থেকে এলাকার শিক্ষা বিস্তারে এক অনন্য ভূমিকা পালন করে আসছে। নানা ঘাত—প্রতিঘাতের মধ্যদিয়ে গেলেও প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে অদ্যাবধি সসম্মানে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে। ১৯৯১ সালের ২৯শে এপ্রিলের প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে বিদ্যালয়টির দুটি ভবন ভেসে যায়। বিদ্যালয়ের টুল, বেঞ্চ, আসবাবপত্র, বিদ্যালয়ের দরকারি কাগজ—পত্রাদি প্রায় সবই ভেসে যায়। জলোচ্ছ্বাসোত্তর পরিস্থিতি যখন অত্যন্ত খারাপ, তখন বিপদে প্রকৃত বন্ধু হিসেবে পাশে দাঁড়ায় ওয়ার্ল্ডভিশন বাংলাদেশ, পতেঙ্গা এডিপি। এদের আর্থিক সহযোগিতায় এবং বিদ্যালয়ের তৎকালীন প্রধানশিক্ষক বাবু সুভাষ চন্দ্র সাহার ঐকান্তিক প্রচেষ্টা ও শিক্ষক—শিক্ষিকামণ্ডলির আর্থিক সহযোগিতায় ১৯৯৩ সালে একটি ইউ আকৃতির টিনের ঘর নির্মিত হয়। এ টিন শেডের স্কুল ঘরকে ভরসা করে আমাদের নতুন শিক্ষাদান কার্যক্রম চালু হয় নতুন উদ্যমে।

বিদ্যালয়টি শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সীমানা প্রাচীরের ভিতরে অবস্থিত হওয়ায় বিমানবন্দরের কাজ সম্প্রসারণের সুবিধার্থে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ আমাদেরকে দুই একর জমি বরাদ্দ দিয়ে পূর্বের স্থান থেকে ৫০০ মিটার পূর্বে স্থানান্তর করে। এ বিদ্যালয়ের পাশে রয়েছে বিমানবন্দর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয়ে রয়েছেন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও অভিজ্ঞ শিক্ষক—শিক্ষিকামণ্ডলি। যাদের কর্মোদ্যম ও একাগ্রতায় বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম এগিয়ে চলেছে।

২০০০ সালে ফ্যাসিটিজ ডিপার্টমেন্ট একটি তিন তলা বিশিষ্ট ভবন নির্মাণ করে দেয়। অনেক চড়াই—উতরাই পেরিয়ে আজ বিদ্যালটি আপন মহিমায় সমুজ্জ্বল। বিদ্যালয়ে রয়েছে একটি সুবিশাল খেলার মাঠ। বিদ্যালয়ের ফলাফল ভাল। ২০১৮ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসাঁবে দুইটি ছয় তলা বিশিষ্ট ভবন পাই, যেগুলোর কাজ এখন চলমান এবং প্রায় শেষের পথে। আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুস্বাস্থ্য ও নীরোগ দীর্ঘজীবন কামনা করি।